তিলকপুর ইউনিয়ন, আক্কেলপুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সংগঠন সমূহ: সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইলর পতানি মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
লাইন ৫৪:
তিলকপুর কেন্দ্রীয় দূর্গা মন্দিরে মন্দির ভিত্তিক স্কুল রয়েছে ।
 
==হাস্যরসাত্মক তথ্য । তিলকপুর ।==
==তিলকপুর, জয়পুরহাট । রাজশাহী ।==
 
তিলকপুরে বেশ কিছু পাগল রয়েছেন তাদের মধ্যে প্রথমেই আসে বেলাল পাগলার কথা যিনি এলাকার মানুষকে বহুদিন ধরে বিনোদন দিয়ে গেছেন।
 
মশুর পাগলা তিলকপুরের অন্যতম পাগলা হিসেবে পরিচিত যার কল্পনার জগতে স্বপ্না নামের এক নারী এখনো বিরাজ করে তবে আজ পর্যন্ত স্বপ্না চরিত্রটির রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয় নি,ধারনা করা হয় স্বপ্না নামক এক নারীর জন্য মশুর তার মস্তিষ্কের
স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলেন এবং পাগল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন, পৃথিবীতে সকল পাগলদের পাগল হবার পেছনে এক একটি ট্রাজেডি থাকে মশুরের সেই ট্রাজেডির নাম হয়ত স্বপ্না।
 
মশুরের পরেই আসে শিশু পাগলার কথা যিনি এলাকার সবার কাছে শিশু নামে পরিচিত, তার অন্যতম প্রধান গুন বিড়ি টানতে টানতে আপন মনে নিজের সঙ্গে কথপোকথন, তিনি মাঝেমাঝে গাঁজা সেবন করে আপন মনে হাটাহাটি করেন আর একা একা হেসে উঠেন। শিশুর পাগল হবার পেছনের ট্রাজেডি আজো উন্মোচিত হয় নি।
 
বকুল পাগলা তিলকপুরে জুনিয়র পাগলদের প্রথম সারির একজন, তাকে অনেকে মশুরের সহোদর মনে করে থাকেন তবে তিনি মশুরের সহোদর না হলেও মশুরের একমাত্র বন্ধু । বকুল বিখ্যাত তার লাইটার জ্বালানোর স্টাইলের জন্য, তিনি অসাধারণ কায়দায় লাইটার জ্বালিয়ে বিড়ি ধরান ।
 
এছাড়াও তিলকপুরে বেশ কয়েকজন পাগল রয়েছেন, তিলকপুরের অদূরে নূরনগর নামক গ্রামকে অনেকেই পাগলা পাড়া বলে অভিহিত করে থাকেন।
 
এই চরিত্র এবং তথ্য গুলো হয়তো হাস্যরসাত্মতক, আমরা এসব চরিত্র থেকে মজা পাই, আনন্দ আহোরন করি আবার অনেকে তাচ্ছিল্যও করে থাকি
তবে কেউ এই চরিত্রগুলোর হাস্যরসের পেছনের কাহিনী জানি না, ওরাও তো মানুষ ওরাও তো স্বাভাবিক ছিলো তাহলে কে ওদেরকে এমন হতে বাধ্য করলো?
উত্তরে হয়তো সমাজ,ব্যাক্তি,নারী,প্রেম,অবহেলা এসবই আসবে হয়তো আমাদের মতোই কোন স্বাভাবিক মানুষের অস্বাভাবিক আচরন ওদেরকে এমন করে তুলেছে নাহয় পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম রুপ মোকাবেলা করতে করতে ওরা এমন হয়ে গেছে।