গোলাপগঞ্জ পৌরসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anwar Shahjahan (য়্যারি | অবদান)
AbuSayeed (য়্যারি | অবদান)
লাইন ৪৭:
==ইতিহাস==
গোলাপগঞ্জ নামের উৎপওি সম্পর্কীয় ইতিহাস আজো রহস্যাবৃত। এ সম্পর্কে এখনও কোন প্রামান্য দলিল পাওয়া যায়নি। শুধুমাত্র স্থানীয় জনশ্রতিই এর একমাত্র ঐতিহাসিক এবং তাও কোন কোন ক্ষেত্রে বিতর্কিত। অনেকের মতে কোন ব্যক্তি বিশেষের বিশেষ করে কোন রাজা,বাদশাহ,স্থানীয় শাসক কিংবা বিজেতের নাম গোলাপগঞ্জ নামের সঁঙ্গে জড়িয়ে আছে।
‘শ্রী গৌরাঙ্গের পূবাঞ্চল পরিভ্রমন এবং আসাম ও ঢাকাদক্ষিন লীলা প্রসঁঙ্গ’ গ্রন্থে উলে¬খউল্লেখ পাওয়া যায়,পাঠান আমল থেকে সিলেট জেলায় দেওয়ান পদ বিশিষ্ট একজন স্থানিয় রাজস্ব কর্মকর্তা অবস্তান করতেন।তিনি ছিলেন দিললী সম্রাটের প্রতিনিধি।রাজা গীরিষ চন্দ্রের পূর্ব পুরুষগন বহুদিন যাবত এ পদে বহাল পর পাঠান সম্রাট শের শাহের পুত্র ইসলাম শাহ শুরের রাজত্বকালে ১৫৪০ সালে গোলাব রায় নামে একজন নতুন দেওয়ান এপদে নিযুক্তি লাভ করেন।তিনি ছিলেন খুবই ধর্মপরায়ন ব্যক্তি,তাঁরই নামানুসারে ‘গোলাবগঞ্জ” নামের সৃষ্টি হয়। পরবর্তিতে ‘গোলাবগঞ্জ” থেকে “গোলাপগঞ্জ” নামে পরিচিতি লাভ করে।পূবে থানা প্রশাসন ছিল হেতিমগঞ্জ।১৯০৬ সালে তদানীন্তন বৃটিশ সরকার সুরমা বিধৌত উপকুলবর্তী অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিজরিত এক মনোরম স্থান গোলাপগঞ্জ বাজারের সন্নিকটে(Notification No 528 Part 105 of Govt. Gazette 2.10.1906 established as Golapgonj) থানা কার্যালয় স্থানান্তরিত করেন। <ref>আনোয়ার শাহজাহান - গোলাপগঞ্জের ইতিহাস ও ঐতিহ্য, প্রথম প্রকাশ: ১৯৯৬ খ্রি.; দ্বিতীয় সংস্করণ ২০১৪ খ্রি, বইপত্র প্রকাশন, বাংলাবাজার, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।</ref>
 
সীমা: পূবে বিয়ানীবাজার থানা ও পশ্চিমে সিলেট সদর থানা,উত্তরে সিলেট সদর থানা ও কানাইঘাটের কিয়দংশ এবং দক্ষিনে কুশিয়ারা নদী ও ফেঞ্চুগঞ্জ থানা অবস্থিত।